সুতীক্ষ্ণ
চিৎকারে ক্ষয়িষ্ণু প্রানস্পন্দন
উদ্বেগ
ছেড়ে পুঞ্জীভূত হয়,
ধমনীর
গহ্বরে জমাট বাঁধে রক্তের স্রোত
সময়ের
তোড়ে প্রতীক্ষার ক্ষয়।
রক্ত
স্রোত মিলিয়ে যায় শেষে
হৃৎপিন্ডের
গহ্বর দ্বারে,
ফেলেছে
দীর্ঘশ্বাস।
চিৎকারে
লেগেছে মন্দনের স্রোত
স্তিমিত
হয় তাহার গতিবিধি।
ক্ষয়িষ্ণু
প্রানস্পন্দন আবার জেগে ওঠে
ওলির
খোঁজে গন্ধে ভরায় মন,
প্রানস্পন্দন
আবার নতুন বেশে
মত্ত হয়ে সূর্য আভায় ভাসে।।
0 মন্তব্যসমূহ