প্রজাতান্ত্রিক আবেশে এবার প্রবেশ তোমার বঙ্গে;
শুভ্র- পিয়াসী হলেও পলাশ- প্রিয়া তুমি একই সঙ্গে।
নারকেলি কুল, দধি- কর্মার স্মৃতি- বিজড়িত খুশি ; আর
বাস্তব ঘন জীবনের ব্রত যাপনে সকলে হুশিয়ার!
ভ্যালেন্টাইন দিবস পালনে তরুণ- তরুণী মাকে
পুজিবার ফাঁকে সন্ধানী চোখে খুঁজে ফিরে আরও কাকে!
শ্রীপঞ্চমীতে অনুরাগীদের ডালি অঞ্জলি ভরা;
পুরাণে খুঁজেছি,জানতে চেয়েছি, কোথা হতে তুমি গড়া!
মেষ, ময়ূরীও তোমারই বাহন_শুনেছি,' হংস বাহনা '।
গতিময়ী মাতা, নদীসম বও; কুসংস্কার মাননা।
আমির খসরু আবিষ্কৃত যে কচ্ছপী বীণা হাতে _
মধুক্ষরা সেরা সুর ও গমকে আলাপ জমাও তাতে।
পুস্তক- হাতে জ্ঞানের খনির মণি, মুক্তো ও হীরে
উজাড় করে সে দানের আবেগে ভরে দাও পৃথিবীরে।
সেই আকরের ছিটে ফোঁটা রেখো এই আমাদের জন্য ;
মানবসমাজে মানুষ গড়ো, 'মা ভগবতী ', কর ধন্য।
তোমার দানকে ভালবেসে শিখে ব্রহ্মাসৃষ্ট সমাজে
মন্দ বিনাশী শুভ যা রক্ষী,নচেৎ চাই না ক্ষমা যে!
চরাচর ব্যাপী বীণাপাণি মাত পুস্তক ধারিণী,
প্রণাম জানাই,কোটি কল্পিত মঙ্গল কারিণী।।
0 মন্তব্যসমূহ