যে তাকে বলেছে পদ্মবনের বিনোদ
তার আরশিতে মেঘমতি মেয়ের চুলের দীর্ঘ ছায়া
দুরু দুরু বুকের শিহর নিরত কাঁপায় জলতল
আলোর অপূর্ব শতদল অন্তর্গত ইচ্ছের অতলে।
সাঁঝের আঁধারে তার গায়ে ভ্রমর বসেছে
সেও কি আমার মনের অলস মতিভ্রম
অসময়ে আবাদ ফুরোলে বিনুনীতে ফুলের সংকট
পুরোনো সংশয়ে ভালোবাসা ভাসে দোলাচলে।
জ্যোতিষ্ক ঘরানা থেকে বাজুবন্ধে দীপ্ত অলঙ্কার
প্রতিশ্রুতি রেখাচিত্রে অবয়ব খোঁজে
ছায়ার লাবণ্য নয় দুপুরের তেজস্ক্রিয় রোদ
অলস নৈঃশব্দে বেজে ওঠে ভীরু নির্জনতা।
0 মন্তব্যসমূহ