সাধারণ একপেশে মুখ শামুখের
খোলের ভেতর সেঁধিয়ে থাকে
এক নিরাপত্তার অভিমুখে চেয়ে
কেউ -আমরা
কেউ জাগলার নই--
ঈশ্বরই
একমাত্র জাগলার চরম অদৃশ্য পরিচয়ে
নাগোরদোলায়
ঘুরে বেড়াচ্ছে আলো অন্ধকার
দিন
রাত্রি সুখ দুঃখ জীবন মৃত্যু হাতে নিয়ে
শুধু সময়
এক সরলরেখায় সমান্তরাল এগিয়ে
যাওয়া
রেলের মতো বারবার মেশে আবার
দূরে সরে
যায় নিজের প্রয়োজনে সুযোগ বুঝে
সেটাই এক
মাত্র আর্তনাদ শূন্যতায় ঘুরে মরে
অসহায়
বাধ্য বাধকতায় নিরন্তর
পুরুষ
মৌমাছি প্রকোষ্টে খুঁজে মরে সুখ
রানি
মৌমাছি ওম দেয় সুখের শরীরে
নিজের
ছায়াকে অস্বীকার করে হেঁটে যায় জীবন
বোঝাই
যায়না ছায়া কখন ছোট হতে শুরু করেছে।
0 মন্তব্যসমূহ