উনুন ধরানোর গন্ধে ভেজা বসন্ত নারকেল গাছের
পাতায় এসে বসে। একমুঠো জীবন গড়াতে থাকে ছোট্ট গোল
রুটির মতো।কিছু কিছু নাম অবলুপ্ত হয়ে যায়, ডোডো পাখির মত ।
এর একটা কারণ খুঁজে বের করেছি।নাম ধরে ডাকার সাথে মেখে থাকে সুর,
ভিজে
থাকে অপাপবিদ্ধ গন্ধে। ছেলেটা দোতলার বারান্দায় গান গাইছে, জীবনপুরের পথিক
রে ভাই, কোনো দেশে সাকিন নাই, কোথাও আমার মনের মানুষ পেলাম না..।কতই
বা বয়স ওর, আট কি নয়।গানের শব্দার্থ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়,
সুরটি
মনে ধরেছে বেশ।পরেও সহস্রবার শুনেছে গানটি কিন্তু ওই দোতলার বারান্দা, সেই
নারকেল গাছ আর পুকুরের মায়া কাজল তার ডাগর চোখে লেপ্টে আছে। ঘুঘুর
ডানার মত ধূসর সন্ধ্যা নামে উঠোনে।
সুরের পাড়ে চুপটি করে বসে সে। এক আঁজলা মুখে দেয়, সুর যে তখন সুরা।ছেলেবেলা, বুড়োবেলা সব ছুঁয়েই সুর চলতে থাকে, কোনো এক ছুটির খোঁজে। জীবনতরী বাইবার দায়ভার থেকে সে মুক্ত। সুরের ভেলায় স্নান সারে।সুরের গন্ধ চিনিয়ে দেয় সেই অজানিতের পথ।পথের সুর নাকি সুরের পথ জানা নেই।
নক্ষত্র নেমে আসে ত্রিযামায়।শেষ রাতে এমন অপ্রাকৃত দৃশ্য'র সাক্ষী থাকেন ওস্তাদজি। রাত তৃতীয় প্রহরের রাগ মালকোষ। কায়াহীন শ্রোতায় ভরে যেতে থাকে চারপাশ।
জীবন আর মৃত্যুর মাঝের অববাহিকা অরোরা বরিয়ালিসে ভাসছে তখন।সুর হতে, সুরের বাঁধনে।
সুরের পাড়ে চুপটি করে বসে সে। এক আঁজলা মুখে দেয়, সুর যে তখন সুরা।ছেলেবেলা, বুড়োবেলা সব ছুঁয়েই সুর চলতে থাকে, কোনো এক ছুটির খোঁজে। জীবনতরী বাইবার দায়ভার থেকে সে মুক্ত। সুরের ভেলায় স্নান সারে।সুরের গন্ধ চিনিয়ে দেয় সেই অজানিতের পথ।পথের সুর নাকি সুরের পথ জানা নেই।
নক্ষত্র নেমে আসে ত্রিযামায়।শেষ রাতে এমন অপ্রাকৃত দৃশ্য'র সাক্ষী থাকেন ওস্তাদজি। রাত তৃতীয় প্রহরের রাগ মালকোষ। কায়াহীন শ্রোতায় ভরে যেতে থাকে চারপাশ।
জীবন আর মৃত্যুর মাঝের অববাহিকা অরোরা বরিয়ালিসে ভাসছে তখন।সুর হতে, সুরের বাঁধনে।
0 মন্তব্যসমূহ